শেষ মুহূর্তে পিছানো হলো ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকাদান কর্মসূচি।
আগামী ৭ আগস্ট থেকে গ্রাম পর্যায়ে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। সে অনুযায়ী সব রকম প্রস্তুতিও সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
তবে শেষ মুহূর্তে এসে আজ বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) সকালে গ্রামে টিকাদানের তারিখ পেছানোর কথা জানান অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলম।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, সারা দেশে ৮১ হাজার ১৬৫ জন স্বাস্থ্যকর্মী ও স্বেচ্ছাসেবী এই কাজে নিয়োজিত থাকবেন। ইতোমধ্যে তাদের সবাইকে প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে। ইউনিয়ন পর্যায়ে কেন্দ্র থাকবে প্রায় ১৪ হাজার। টিকা দেওয়া হবে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত। প্রথম দুই ঘণ্টা টিকা দেওয়া হবে শুধু নারী ও পঞ্চাশোর্ধ পুরুষকে।
যারা টিকার জন্য নিবন্ধনের করেছেন, তারা মোবাইলের এসএমএসে উল্লিখিত কেন্দ্রে গিয়েই টিকা নিতে হবে। টিকা গ্রহণ করা হয়ে গেলে অন্তত ৩০ মিনিট কেন্দ্রে অথবা কেন্দ্রের পাশের নির্ধারিত জায়গায় অপেক্ষা করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে কোনো শারীরিক সমস্যা কিংবা অসুবিধা বোধ না করলে তবেই কেন্দ্র ত্যাগ করতে হবে।
নিউজরুম বিডি২৪।