- রপ্তানিমুখী শিল্পের শ্রমিক ও সংশ্লিষ্টদের কাজে যোগদানের সুবিধার্থে সব ধরনের গণপরিবহন চালু করার ১৬ ঘণ্টা পর আবার বন্ধ করে হলো।
শুক্রবার ৩০ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক ঘোষণা আসে ১লা আগস্ট ভোর থেকে রপ্তানিমুখী সকল শিল্প-কলকারখানা খোলা হবে। ঘোষণার পরপরই নিজ নিজ কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার উদ্দেশ্যে পোশাক শিল্প কারখানার শ্রমিকরা যাত্রা শুরু করেন।
ফলে ফেরিঘাট এবং সড়কে জনমানবের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায়। লকডাউন অমান্য করে নিজ কর্মস্থলে যোগদানের জন্য তাদের এই যাত্রা করতে হয়।
রপ্তানিমুখী শিল্পের শ্রমিক ও সংশ্লিষ্টদের কাজে যোগদানের সুবিধার্থে ১ আগস্ট দুপুর ১২টা পর্যন্ত গণপরিবহন চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
শনিবার (৩১ জুলাই) রাতে সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে এই ঘোষণা জানানো হয়। ঘোষণা অনুযায়ী, শনিবার রাত থেকেই রাজধানীসহ সারাদেশে গণপরিবহন চলাচল করে৷ রোববার বেলা ১২টার পর টার্মিনাল থেকে সব বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়৷
তবে যেসকল পরিবহন বেলা ১২টার আগে স্টপেজ বা টার্মিনাল থেকে ছেড়ে গেছে, তারা সর্বশেষ স্টপেজ পর্যন্ত গাড়ি চালাতে পারবে৷
শনিবার সন্ধ্যা থেকে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সব জেলা ও শিমুলিয়া-বাংলাবাজার এবং দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত লঞ্চ চালু রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।
ঘোষণা অনুযায়ী রপ্তানিমুখী শিল্পের শ্রমিক ও সংশ্লিষ্টদের কাজে যোগদানের সুবিধার্থে সব ধরনের গণপরিবহন চালু করার ১৬ ঘণ্টা পর আবার বন্ধ করে হলো।
নিউজরুম বিডি২৪