পরিবেশ দূষণ করে নির্মাণ কাজ নয় মেয়র আতিকুল।
শহর আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে নির্মাণ কাজের গুরুত্ব অপরিসীম। নির্মাণকাজ হওয়া চাই পরিবেশ বান্ধব, পরিবেশ দূষণ করে নয়।
বুধবার (৩০ জুন) বিকালে গুলশানের নগর ভবনে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) সঙ্গে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিয়ন্ত্রণ, খালের রক্ষণাবেক্ষণ ও অবৈধ দখল সংক্রান্ত এক মতবিনিময় সভায় সভাপতির ডিএনসিসি মেয়র বলেন,
এখন থেকে জনগণের ভোগান্তি হয় বা পরিবেশ দূষণ হয় এ ধরনের কোনো নির্মাণকাজ আর করা যাবে না।
তিনি বলেন নির্মাণ কাজের ক্ষেত্রে ডিএনসির জায়গায় মালামাল রাখার জন্য পূর্বানুমতি নিতে হবে।
এ বিষয়ে শীঘ্রই একটি গাইডলাইন প্রণয়ন করা হবে। গাইডলাইন কমিটি হবে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট, যেখানে ডিএনসিসির তিন জন সদস্য এবং রিহ্যাবের ২জন সদস্য থাকবেন।
গাইডলাইন কমিটির পরামর্শ অনুযায়ী পরবর্তী কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে। তিনি বলেন হাউজিং কোম্পানিগুলোর অবহেলার কারণে জনভোগান্তি সৃষ্টি হয়, ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে কমপ্লায়েন্স ইস্যু পুরোপুরি মেনটেইন করতে হবে। শহরের প্রতিটি বাড়ির নিচে সেফটিক ট্যাংকি থাকতে হবে।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। কেউ চাইলেই তার বর্জ্য জলাধারে ফেলতে পারবেন না। শহরকে বসবাসযোগ্য রাখার জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন মেয়র আতিকুল।